লালচে বুক কাঠবিড়ালি Did you see this animal?
Scientific Name : Callosciurus erythraeus
Family : Sciuridae
Order : Rodentia
Class : Mammalia
Phylum : Chordata
Habitat : বনভূমি,ঝোপ-ঝাড়
Description : লালচে বুক কাঠবিড়ালি হল একটি মাঝারি আকারের কাঠবিড়ালি। এর দেহের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৩-৩০ সেমি (৯-১২ইঞ্চি) এবং লেজের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬-২২ সেমি (৬-৯ইঞ্চি)।
কাঠবিড়ালির পিঠে লালচে-বাদামী বা ধূসর-বাদামী হয়। এদের উজ্জ্বল লাল বা কমলা পেট থাকে। তাদের একটি লেজ রয়েছে যা সাধারণত তাদের পিঠের চেয়ে হালকা রঙের হয়।
এ কাঠবিড়ালি বন, বনভূমি এবং শহুরে পার্ক সহ বিভিন্ন আবাসস্থলে পাওয়া যায়।
এ কাঠবিড়ালি একটি সর্বভুক, বাদাম, বীজ, ফল, পোকামাকড় এবং ছোট মেরুদণ্ডী সহ বিভিন্ন ধরণের খাবার খায়।
তারা দিনের বেলা সক্রিয় থাকে। তারা গাছে তাদের বেশিরভাগ সময় কাটায়। গাছের ডালে আরোহণ, লাফানো এবং দৌড়ানোর জন্য তাদের শক্তিশালী পিছনের পা এবং ধারালো নখর ব্যবহার করে।
এ কাঠবিড়ালি বছরে একবার বা দুবার প্রজনন করে, ২-৫টি সন্তানের লিটার তৈরি করে। অল্পবয়সীরা অন্ধ এবং লোমহীন অবস্থায়। জন্মগ্রহণ করে তারা তাদের মায়ের উপর নির্ভর করে। খাবার ও যত্নের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্ভর করে।
কাঠবিড়ালি বিভিন্ন ধরনের কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে যোগাযোগ করে, যেমন কিচিরমিচির, হাক এবং শিস, এবং বিভিন্ন বার্তা জানাতে শারীরিক অঙ্গভঙ্গিও ব্যবহার করে।
এরা বর্তমানে শঙ্কামুক্ত। এদের বেচেঁ থাকার জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এদের সংরক্ষণ করতে হবে।
কাঠবিড়ালির পিঠে লালচে-বাদামী বা ধূসর-বাদামী হয়। এদের উজ্জ্বল লাল বা কমলা পেট থাকে। তাদের একটি লেজ রয়েছে যা সাধারণত তাদের পিঠের চেয়ে হালকা রঙের হয়।
এ কাঠবিড়ালি বন, বনভূমি এবং শহুরে পার্ক সহ বিভিন্ন আবাসস্থলে পাওয়া যায়।
এ কাঠবিড়ালি একটি সর্বভুক, বাদাম, বীজ, ফল, পোকামাকড় এবং ছোট মেরুদণ্ডী সহ বিভিন্ন ধরণের খাবার খায়।
তারা দিনের বেলা সক্রিয় থাকে। তারা গাছে তাদের বেশিরভাগ সময় কাটায়। গাছের ডালে আরোহণ, লাফানো এবং দৌড়ানোর জন্য তাদের শক্তিশালী পিছনের পা এবং ধারালো নখর ব্যবহার করে।
এ কাঠবিড়ালি বছরে একবার বা দুবার প্রজনন করে, ২-৫টি সন্তানের লিটার তৈরি করে। অল্পবয়সীরা অন্ধ এবং লোমহীন অবস্থায়। জন্মগ্রহণ করে তারা তাদের মায়ের উপর নির্ভর করে। খাবার ও যত্নের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্ভর করে।
কাঠবিড়ালি বিভিন্ন ধরনের কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে যোগাযোগ করে, যেমন কিচিরমিচির, হাক এবং শিস, এবং বিভিন্ন বার্তা জানাতে শারীরিক অঙ্গভঙ্গিও ব্যবহার করে।
এরা বর্তমানে শঙ্কামুক্ত। এদের বেচেঁ থাকার জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এদের সংরক্ষণ করতে হবে।
Distribution in Bangladesh
Other Species from Group
References:
description written by:Asad U. Tanvir,Department of Zoology,Jagannath University,Dhaka; reviewed by:Muntasir Akash,Department of Zoology,University of Dhaka;Taxonomic Checklist:Red List of Bangladesh Volume 2: Mammals, 2015, IUCN; information sources:Wikipedia , iucnredlist.org; photo credit:Arnold Wijker(www.inaturalist.org/people/luoycy), photo copyright: iNaturalist.more information please contact with us.
description written by:Asad U. Tanvir,Department of Zoology,Jagannath University,Dhaka; reviewed by:Muntasir Akash,Department of Zoology,University of Dhaka;Taxonomic Checklist:Red List of Bangladesh Volume 2: Mammals, 2015, IUCN; information sources:Wikipedia , iucnredlist.org; photo credit:Arnold Wijker(www.inaturalist.org/people/luoycy), photo copyright: iNaturalist.more information please contact with us.