বাদামী কাঠবিড়ালি Did you see this animal?
Scientific Name : Callosciurus pygerythrus
Family : Sciuridae
Order : Rodentia
Class : Mammalia
Phylum : Chordata
Other Name : কটা,চরকাটা
Habitat : বনভূমি,ঝোপ-ঝাড়
Description : বাদামী কাঠবিড়ালী একটি অপেক্ষাকৃত বড় প্রজাতি। এর গড় শরীরের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০-৪০ সেমি এবং ওজন ১.৫ কেজি পর্যন্ত। তাদের পশম নরম এবং ঘন। সাধারণত তাদের শরীরের উপরের অংশে ধূসর-বাদামী থেকে লালচে-বাদামী রঙের হয়। তাদের নীচের অংশটি ক্রিম বা সাদা রঙের হয়। তাদের একটি দীর্ঘ লেজ রয়েছে যা ৫০ সেমি পর্যন্ত দৈর্ঘ্যে হতে পারে। গাছের মধ্য দিয়ে চলার সময় ভারসাম্যের জন্য প্রায়ই লেজ ব্যবহৃত হয়।
এই কাঠবিড়ালীরা তাদের ক্ষিপ্রতা এবং অ্যাক্রোবেটিক ক্ষমতার জন্য পরিচিত। তারা গাছের ছাউনি দিয়ে চলাচল করতে পারে। সেখানে তাদের বাড়ি তৈরি করে। তারা ভালো পর্বতারোহী। গাছের মধ্যে ৩ মিটার পর্যন্ত লাফ দিতে সক্ষম। তাদের তীক্ষ্ণ নখর রয়েছে যা তাদের গাছের গুঁড়ি এবং শাখাগুলিতে সহজেই আঁকড়ে ধরতে দেয়। তাদের দীর্ঘ, পেশীবহুল পিছনের পা থাকে।তারা গাছের ডাল বরাবর দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে চলতে সক্ষম।
এই কাঠবিড়ালীরা মূলত তৃণভোজী, তাদের খাদ্যে প্রধানত ফল, বীজ এবং বাদাম থাকে। অন্যান্য খাদ্য উৎসের অভাব হলে তারা পোকামাকড় এবং ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের খায়। এই কাঠবিড়ালিগুলী দিনের বেলায় সক্রিয় থাকে। তখন তারা তাদের বেশিরভাগ সময় গাছে কাটায়। শুধুমাত্র খাবারের সন্ধানে বা গাছের মধ্যে চলাচল করতে মাঝে মাঝে মাটিতে নেমে আসে।
এ কাঠবিড়ালী সাধারণত নির্জন প্রাণী। তবে প্রজনন ঋতুতে তাদের জোড়া বা ছোট পরিবারে দেখা যায়। তারা লেজ ঝাঁকান এবং কানের নড়াচড়া সহ বিভিন্ন ধরনের কণ্ঠস্বর এবং শারীরিক ভাষার মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে।
স্ত্রী কাঠবিড়ালী সাধারণত ২-৩ টি বাচ্চার বাচ্চার জন্ম দেয়। এগুলি পাতা এবং ডাল দিয়ে বাসা তৈরি করে। অল্পবয়সীরা অন্ধ এবং লোমহীন অবস্থায় জন্মগ্রহণ করে। জীবনের প্রথম কয়েক সপ্তাহ তাদের মায়ের দুধের উপর নির্ভর করে।
একটি কাঠবিড়ালীর গড় আয়ু বন্য অঞ্চলে ১০ বছর।
এরা বর্তমানে ন্যূনতম উদ্বেগের বিষয় বলে মনে করা হয়। তারা এখনও বন উজাড়ের কারণে ও আবাসস্থলের ক্ষতির জন্য হুমকির সম্মুখীন। তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থান রক্ষা এবং তাদের সংখ্যার হ্রাস রোধ করার জন্য আমাদের সচেতন হতে হবে।
এই কাঠবিড়ালীরা তাদের ক্ষিপ্রতা এবং অ্যাক্রোবেটিক ক্ষমতার জন্য পরিচিত। তারা গাছের ছাউনি দিয়ে চলাচল করতে পারে। সেখানে তাদের বাড়ি তৈরি করে। তারা ভালো পর্বতারোহী। গাছের মধ্যে ৩ মিটার পর্যন্ত লাফ দিতে সক্ষম। তাদের তীক্ষ্ণ নখর রয়েছে যা তাদের গাছের গুঁড়ি এবং শাখাগুলিতে সহজেই আঁকড়ে ধরতে দেয়। তাদের দীর্ঘ, পেশীবহুল পিছনের পা থাকে।তারা গাছের ডাল বরাবর দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে চলতে সক্ষম।
এই কাঠবিড়ালীরা মূলত তৃণভোজী, তাদের খাদ্যে প্রধানত ফল, বীজ এবং বাদাম থাকে। অন্যান্য খাদ্য উৎসের অভাব হলে তারা পোকামাকড় এবং ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের খায়। এই কাঠবিড়ালিগুলী দিনের বেলায় সক্রিয় থাকে। তখন তারা তাদের বেশিরভাগ সময় গাছে কাটায়। শুধুমাত্র খাবারের সন্ধানে বা গাছের মধ্যে চলাচল করতে মাঝে মাঝে মাটিতে নেমে আসে।
এ কাঠবিড়ালী সাধারণত নির্জন প্রাণী। তবে প্রজনন ঋতুতে তাদের জোড়া বা ছোট পরিবারে দেখা যায়। তারা লেজ ঝাঁকান এবং কানের নড়াচড়া সহ বিভিন্ন ধরনের কণ্ঠস্বর এবং শারীরিক ভাষার মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে।
স্ত্রী কাঠবিড়ালী সাধারণত ২-৩ টি বাচ্চার বাচ্চার জন্ম দেয়। এগুলি পাতা এবং ডাল দিয়ে বাসা তৈরি করে। অল্পবয়সীরা অন্ধ এবং লোমহীন অবস্থায় জন্মগ্রহণ করে। জীবনের প্রথম কয়েক সপ্তাহ তাদের মায়ের দুধের উপর নির্ভর করে।
একটি কাঠবিড়ালীর গড় আয়ু বন্য অঞ্চলে ১০ বছর।
এরা বর্তমানে ন্যূনতম উদ্বেগের বিষয় বলে মনে করা হয়। তারা এখনও বন উজাড়ের কারণে ও আবাসস্থলের ক্ষতির জন্য হুমকির সম্মুখীন। তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থান রক্ষা এবং তাদের সংখ্যার হ্রাস রোধ করার জন্য আমাদের সচেতন হতে হবে।
Distribution in Bangladesh
Other Species from Group
-
Petaurista petaurista
(বড় উড়ন্ত কাঠবিড়ালি) -
Funambulus pennantii
(পাঁচডোরা কাঠবিড়ালি) -
Tamiops macclellandi
(হিমালয় ডোরা কাঠবিড়ালি) -
Suncus etruscus
(বামন চিকা) -
Dremomys lokriah
(কালো কাঠবিড়ালি) -
Hylopetes alboniger
(উড়ন্ত কাঠবিড়ালি) -
Suncus murinus
(চিকা) -
Callosciurus erythraeus
(লালচে বুক কাঠবিড়ালি) -
Ratufa bicolor
(বড় কাঠবিড়ালি) -
Petaurista magnificus
(হজসনের উড়ন্ত কাঠবিড়ালি)
References:
description written by:Asad U. Tanvir,Department of Zoology,Jagannath University,Dhaka; reviewed by:Muntasir Akash,Department of Zoology,University of Dhaka;Taxonomic Checklist:Red List of Bangladesh Volume 2: Mammals, 2015, IUCN; information sources:iucnredlist.org, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh), photo credit:Melvin Yap(www.inaturalist.org/people/sohkamyung), photo copyright: iNaturalist.more information please contact with us.
description written by:Asad U. Tanvir,Department of Zoology,Jagannath University,Dhaka; reviewed by:Muntasir Akash,Department of Zoology,University of Dhaka;Taxonomic Checklist:Red List of Bangladesh Volume 2: Mammals, 2015, IUCN; information sources:iucnredlist.org, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh), photo credit:Melvin Yap(www.inaturalist.org/people/sohkamyung), photo copyright: iNaturalist.more information please contact with us.