@sullivanribbit
দুই ফোটা গেছো ব্যাঙ Did you see this animal?
Scientific Name : Rhacophorus bipunctatus
Family : Rhacophoridae
Order : Anura
Class : Amphibia
Phylum : Chordata
Other Name : দুই ফোটা গেছো ব্যাঙ, লাল পা গেছো ব্যাঙ
Habitat : বনেজঙ্গলে পাওয়া যায়
Description : দুই ফোটা গেছো ব্যাঙ গাছে জীবন পালন করে। পায়ের আঙ্গুলে চোষক কাপ থাকে।এর পা বড় ও আঙ্গুল জালযুক্ত।এটি ব্যাঙকে উল্লম্ব পৃষ্ঠে আরোহণ করতে সাহায্য করে। তাই সহজে গাছ চলাচল করতে সক্ষম পারে।
এর পৃষ্ঠীয় দিকে সবুজ হয়। এটি গাছের ছায়ায় তার চারপাশের সাথে মিশে যেতে পারে। নিচের তলে হলদে বা সাদা। এরা ছদ্মবেশ ধারন করতে পারে। চোখের পিছনে দুটি কালো দাগ এই প্রজাতির একটি বৈশিষ্ট্য। এটি দৈর্ঘ্যে ৭.৫ সেমি পর্যন্ত বাড়তে পারে।
এটি একটি নিশাচর প্রজাতি। এটি রাতে সক্রিয় থাকে। দিনের বেলায়, শিকারী প্রাণীদের এড়াতে গাছের ফাটলে, পাতার নিচে বা অন্যান্য গোপন স্থানে লুকিয়ে থাকে। রাতের বেলা, এটি পোকামাকড়, যেমন ক্রিকেট, মাছি এবং মথের জন্য শিকারের জন্য বের হয়।
প্রজনন সাধারণত বর্ষাকালে ঘটে । তখন পুরুষ স্ত্রীদের আকর্ষণ করার জন্য ডাকে। স্ত্রী ব্যাঙ ফেনার মত পানির উপর ঝুলন্ত গাছে ডিম পাড়ে ও বাসা বাধে। তারা শিকারী প্রাণীদের থেকে সুরক্ষিত থাকে। ব্যাঙ্গাচিগুলি নীচে পানিতে নেমে যায়। সেখানে তারা বিকাশ অব্যাহত রাখে যতক্ষণ না তারা ব্যাঙে রূপান্তরিত হয় এবং গাছে বসবাসের জন্য প্রস্তুত হয়।
এটি বাস্তুতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি, কারণ এটি শিকারী এবং শিকার উভয়েরই কাজ করে। এর খাদ্যে বিভিন্ন পোকামাকড় রয়েছে। এটি পালাক্রমে পাখি, সাপ এবং অন্যান্য সরীসৃপের মতো শিকারীদের খাদ্যের উৎস।
বন উজাড়, কৃষি এবং নগরায়নের মতো মানবিক ক্রিয়াকলাপের কারণে এরা হুমকির সম্মুখীন। জলবায়ু পরিবর্তনও একটি কারণ। এই প্রজাতির ব্যাঙ রক্ষা করার জন্য সচেতন হতে হবে। কারণ তারা স্বাস্থ্যকর বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এর পৃষ্ঠীয় দিকে সবুজ হয়। এটি গাছের ছায়ায় তার চারপাশের সাথে মিশে যেতে পারে। নিচের তলে হলদে বা সাদা। এরা ছদ্মবেশ ধারন করতে পারে। চোখের পিছনে দুটি কালো দাগ এই প্রজাতির একটি বৈশিষ্ট্য। এটি দৈর্ঘ্যে ৭.৫ সেমি পর্যন্ত বাড়তে পারে।
এটি একটি নিশাচর প্রজাতি। এটি রাতে সক্রিয় থাকে। দিনের বেলায়, শিকারী প্রাণীদের এড়াতে গাছের ফাটলে, পাতার নিচে বা অন্যান্য গোপন স্থানে লুকিয়ে থাকে। রাতের বেলা, এটি পোকামাকড়, যেমন ক্রিকেট, মাছি এবং মথের জন্য শিকারের জন্য বের হয়।
প্রজনন সাধারণত বর্ষাকালে ঘটে । তখন পুরুষ স্ত্রীদের আকর্ষণ করার জন্য ডাকে। স্ত্রী ব্যাঙ ফেনার মত পানির উপর ঝুলন্ত গাছে ডিম পাড়ে ও বাসা বাধে। তারা শিকারী প্রাণীদের থেকে সুরক্ষিত থাকে। ব্যাঙ্গাচিগুলি নীচে পানিতে নেমে যায়। সেখানে তারা বিকাশ অব্যাহত রাখে যতক্ষণ না তারা ব্যাঙে রূপান্তরিত হয় এবং গাছে বসবাসের জন্য প্রস্তুত হয়।
এটি বাস্তুতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতি, কারণ এটি শিকারী এবং শিকার উভয়েরই কাজ করে। এর খাদ্যে বিভিন্ন পোকামাকড় রয়েছে। এটি পালাক্রমে পাখি, সাপ এবং অন্যান্য সরীসৃপের মতো শিকারীদের খাদ্যের উৎস।
বন উজাড়, কৃষি এবং নগরায়নের মতো মানবিক ক্রিয়াকলাপের কারণে এরা হুমকির সম্মুখীন। জলবায়ু পরিবর্তনও একটি কারণ। এই প্রজাতির ব্যাঙ রক্ষা করার জন্য সচেতন হতে হবে। কারণ তারা স্বাস্থ্যকর বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Distribution in Bangladesh
Other Species from Group
-
Rhacophorus maximus
(অঘালক ব্যাঙ) -
Chiromantis doriae
(ডরিয়ার ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Polypedates maculatus
(চিত্রা গেছো ব্যাঙ) -
Theloderma asperum
(পাখির বিষ্ঠা ব্যাঙ) -
Chiromantis simus
(বহু দাগী ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Chiromantis vittatus
(দুই দাগী ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Polypedates leucomystax
(ডোরাকাটা গেছো ব্যাঙ) -
Raorchestes parvulus
(ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Raorchestes andersoni
(অ্যান্ডারসনের গেছো ব্যাঙ)
References:
description written by: Md. Shalauddin, Department of Zoology, Jagannath University, Dhaka. Information sources: IUCN Red List Bangladesh-2015, Hasan 2014, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh).photo credit:sullivanribbit(www.inaturalist.org/people/sullivanribbit),photo copyright: iNaturalist. more information please contact with us.
description written by: Md. Shalauddin, Department of Zoology, Jagannath University, Dhaka. Information sources: IUCN Red List Bangladesh-2015, Hasan 2014, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh).photo credit:sullivanribbit(www.inaturalist.org/people/sullivanribbit),photo copyright: iNaturalist. more information please contact with us.