ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ Did you see this animal?
Scientific Name : Raorchestes parvulus
Family : Rhacophoridae
Order : Anura
Class : Amphibia
Phylum : Chordata
Other Name : ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ, বুদুব বাসা বানানো ব্যাঙ
Habitat : বনেজঙ্গলে পাওয়া যায়, এরা নিশাচর
Description : ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ খুব ছোট আকারের ব্যাঙের প্রজাতি। এদের সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮০০ থেকে ২০০০ মিটার পর্যন্ত উচ্চতায় পর্বতশ্রেণীতে পাওয়া যায়। তারা আর্দ্র চিরহরিৎ বনের ঘন গাছপালা, পানির উৎসের কাছাকাছি বাস করে।
এর শরীরের পৃষ্ঠীয় দিক উজ্জ্বল সবুজ রঙ এর। ত্বকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ছোট কালো দাগ রয়েছে। সামনের পৃষ্ঠটি ফ্যাকাশে সাদা রঙের। ত্বক মসৃণ এবং আর্দ্র। আর্দ্র পরিবেশে বসবাস করা এই ব্যাঙের বৈশিষ্ট্য। মাথাটি শরীরের চেয়ে প্রশস্ত। চোখ বড় ও পিউপিল আছে। পায়ের আঙ্গুলে প্রসারিত পর্দা রয়েছে যা তাদের গাছপালা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এই ব্যাঙগুলি সাধারণত ছোট হয়, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ২০-৩০ মিমি। স্ত্রীরা পুরুষদের তুলনায় কিছুটা বড় হয়। এরা গাছে তাদের বেশিরভাগ সময় কাটায়। তাদের আঠালো পায়ের প্যাড দিয়ে ডাল ও পাতায় আঁকড়ে থাকে। তারা এক গাছ থেকে অন্য গাছে সহজে যেতে পারে। তাদের পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে চামড়ার ফ্ল্যাপ আছে যা ব্যবহার করে বাতাস ধরে এবং গ্লাইড করে।
এই ব্যাঙটি নিশাচর, রাতে সক্রিয় থাকে। এটি পোকামাকড় এবং অন্যান্য ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের খায়। তারা সঙ্গমের মরসুমে উচ্চ-পিচ ডাক নির্গত করে। বর্ষা মৌসুমে হচ্ছে এদের প্রজনন ঋতু যা জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকে। স্ত্রীরা পুকুরের উপরে পাতায় ডিম পাড়ে এবং পানিতে ব্যাঙাচি জন্মায়। প্রায় ৪০-৬০ দিন পর এরা কিশোর ব্যাঙে রূপান্তরিত হয়।
এই ব্যাঙটি কম সংকটাপন্ন। বন উজাড় এবং কৃষি কার্যক্রমের কারণে এদের বাসস্থানের ক্ষতি হয়। তাই এরা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। তাদের আবাসস্থল রক্ষা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য আমাদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
এর শরীরের পৃষ্ঠীয় দিক উজ্জ্বল সবুজ রঙ এর। ত্বকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ছোট কালো দাগ রয়েছে। সামনের পৃষ্ঠটি ফ্যাকাশে সাদা রঙের। ত্বক মসৃণ এবং আর্দ্র। আর্দ্র পরিবেশে বসবাস করা এই ব্যাঙের বৈশিষ্ট্য। মাথাটি শরীরের চেয়ে প্রশস্ত। চোখ বড় ও পিউপিল আছে। পায়ের আঙ্গুলে প্রসারিত পর্দা রয়েছে যা তাদের গাছপালা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এই ব্যাঙগুলি সাধারণত ছোট হয়, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ২০-৩০ মিমি। স্ত্রীরা পুরুষদের তুলনায় কিছুটা বড় হয়। এরা গাছে তাদের বেশিরভাগ সময় কাটায়। তাদের আঠালো পায়ের প্যাড দিয়ে ডাল ও পাতায় আঁকড়ে থাকে। তারা এক গাছ থেকে অন্য গাছে সহজে যেতে পারে। তাদের পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে চামড়ার ফ্ল্যাপ আছে যা ব্যবহার করে বাতাস ধরে এবং গ্লাইড করে।
এই ব্যাঙটি নিশাচর, রাতে সক্রিয় থাকে। এটি পোকামাকড় এবং অন্যান্য ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের খায়। তারা সঙ্গমের মরসুমে উচ্চ-পিচ ডাক নির্গত করে। বর্ষা মৌসুমে হচ্ছে এদের প্রজনন ঋতু যা জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকে। স্ত্রীরা পুকুরের উপরে পাতায় ডিম পাড়ে এবং পানিতে ব্যাঙাচি জন্মায়। প্রায় ৪০-৬০ দিন পর এরা কিশোর ব্যাঙে রূপান্তরিত হয়।
এই ব্যাঙটি কম সংকটাপন্ন। বন উজাড় এবং কৃষি কার্যক্রমের কারণে এদের বাসস্থানের ক্ষতি হয়। তাই এরা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। তাদের আবাসস্থল রক্ষা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য আমাদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
Distribution in Bangladesh
Other Species from Group
-
Polypedates leucomystax
(ডোরাকাটা গেছো ব্যাঙ) -
Polypedates maculatus
(চিত্রা গেছো ব্যাঙ) -
Chiromantis doriae
(ডরিয়ার ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Chiromantis simus
(বহু দাগী ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Raorchestes andersoni
(অ্যান্ডারসনের গেছো ব্যাঙ) -
Rhacophorus bipunctatus
(দুই ফোটা গেছো ব্যাঙ) -
Theloderma asperum
(পাখির বিষ্ঠা ব্যাঙ) -
Chiromantis vittatus
(দুই দাগী ক্ষুদে গেছো ব্যাঙ) -
Rhacophorus maximus
(অঘালক ব্যাঙ)
References:
description written by: Md. Shalauddin, Department of Zoology, Jagannath University, Dhaka. Information sources: IUCN Red List Bangladesh-2015, Hasan 2014, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh).photo credit:siriwatdangsri(www.inaturalist.org/people/siriwatdangsri),photo copyright: iNaturalist. more information please contact with us.
description written by: Md. Shalauddin, Department of Zoology, Jagannath University, Dhaka. Information sources: IUCN Red List Bangladesh-2015, Hasan 2014, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh).photo credit:siriwatdangsri(www.inaturalist.org/people/siriwatdangsri),photo copyright: iNaturalist. more information please contact with us.