জারুয়া Did you see this animal?
Scientific Name : Chagunius chagunio
Family : Cyprinidae
Order : Cypriniformes
Class : Actinopterygii
Phylum : Chordata
Other Name : উত্তি
Habitat : নদী
Description : জারুয়া মাছটির একটি লম্বাটে শরীর রয়েছে। এর মাথার দিক চ্যাপ্টা। এর মুখ সরু এবং এর তুন্ডুর নিচে অবস্থিত। মুখটি কিছুটা বেরিয়ে আসে। এর দু'জোড়া ঝাঁকুনি-সদৃশ বারবেল রয়েছে, যা এর চোখের চেয়ে লম্বা থাকে। চোখ এর মাথার উপরে অবস্থান করে। এটি ছোট আইশে আচ্ছাদিত। এর পার্শ্বীয় রেখাটি প্রায় ৪৪-৪৭টি আইশ নিয়ে গঠিত।
এর দেহটি একটি গোলাপী আভা সহ রূপালী হয়। এর পাখনাগুলি হালকা প্রান্ত সহ লালচে আভাযুক্ত থাকে। এর পৃষ্ঠীয় পাখনার শীর্ষ কালো পুচ্ছ পাখনা থাকে। শ্রোণী এবং পায়ু পাখনায়ও লাল ছোঁয়া থাকে।
মাথাটি তার শরীরের আকারের প্রায় ৩.৪-৩.৬ গুণ এবং এর মোট দৈর্ঘ্যের ৪.৪-৪.৭গুণ।
এর শরীরের উচ্চতা তার আদর্শ দৈর্ঘ্যের প্রায় ৩.২-৩.৭ গুণ এবং মোট দৈর্ঘ্যের ৪.২-৪.৮গুণ।
চোখের আকার তার মাথার আকারের প্রায় ৪-৬ গুণ।
এর চোখের মাঝখানের স্থান (আন্তঃকক্ষ) এর মাথার আকারের ১.৩-২ গুণ।
এর ১১টি পৃষ্ঠীয় পাখনা রশ্মি রয়েছে, যার সামনের অংশে ৩টি এবং পিছনে ৮টি রয়েছে৷
পেক্টোরাল পাখনায় সাধারণত ১৫টি রশ্মি থাকে।
এর পেলভিক পাখনায় ৯টি রশ্মি রয়েছে।
পায়ু পাখনায় সাধারণত ৮টি রশ্মি থাকে, সামনের অংশে ৩টি এবং পিছনে ৫টি রশ্মি থাকে।
এই মাছটি সর্বাধিক ৩০ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি পাথুরে তলদেশ, স্বচ্ছ এবং দ্রুত চলমান জল এবং সামান্য গাছপালা সহ বড় নদীতে থাকে। প্রাপ্তবয়স্করা শক্তিশালী স্রোত সহ এলাকা পছন্দ করে। এই প্রজাতিটি দিনাজপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট এবং চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলের স্রোতে মোটামুটি পাওয়া যায়।
পুরুষদের মধ্যে টিউবারকল দেখা যায় যা তাদের তুন্ডু এবং গালে বৃদ্ধি পায়। শেষ দুটি পাখনা রশ্মি দীর্ঘায়িত হয় এবং পুচ্ছ পাখনার গোড়ায় পৌঁছে।
এর দেহটি একটি গোলাপী আভা সহ রূপালী হয়। এর পাখনাগুলি হালকা প্রান্ত সহ লালচে আভাযুক্ত থাকে। এর পৃষ্ঠীয় পাখনার শীর্ষ কালো পুচ্ছ পাখনা থাকে। শ্রোণী এবং পায়ু পাখনায়ও লাল ছোঁয়া থাকে।
মাথাটি তার শরীরের আকারের প্রায় ৩.৪-৩.৬ গুণ এবং এর মোট দৈর্ঘ্যের ৪.৪-৪.৭গুণ।
এর শরীরের উচ্চতা তার আদর্শ দৈর্ঘ্যের প্রায় ৩.২-৩.৭ গুণ এবং মোট দৈর্ঘ্যের ৪.২-৪.৮গুণ।
চোখের আকার তার মাথার আকারের প্রায় ৪-৬ গুণ।
এর চোখের মাঝখানের স্থান (আন্তঃকক্ষ) এর মাথার আকারের ১.৩-২ গুণ।
এর ১১টি পৃষ্ঠীয় পাখনা রশ্মি রয়েছে, যার সামনের অংশে ৩টি এবং পিছনে ৮টি রয়েছে৷
পেক্টোরাল পাখনায় সাধারণত ১৫টি রশ্মি থাকে।
এর পেলভিক পাখনায় ৯টি রশ্মি রয়েছে।
পায়ু পাখনায় সাধারণত ৮টি রশ্মি থাকে, সামনের অংশে ৩টি এবং পিছনে ৫টি রশ্মি থাকে।
এই মাছটি সর্বাধিক ৩০ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি পাথুরে তলদেশ, স্বচ্ছ এবং দ্রুত চলমান জল এবং সামান্য গাছপালা সহ বড় নদীতে থাকে। প্রাপ্তবয়স্করা শক্তিশালী স্রোত সহ এলাকা পছন্দ করে। এই প্রজাতিটি দিনাজপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট এবং চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলের স্রোতে মোটামুটি পাওয়া যায়।
পুরুষদের মধ্যে টিউবারকল দেখা যায় যা তাদের তুন্ডু এবং গালে বৃদ্ধি পায়। শেষ দুটি পাখনা রশ্মি দীর্ঘায়িত হয় এবং পুচ্ছ পাখনার গোড়ায় পৌঁছে।
Distribution in Bangladesh
Other Species from Group
-
Barilius barila
(বারালি) -
Garra annandalei
(ঘর পোয়া) -
Puntius chola
(চালাপুটি) -
Amblypharyngodon microlepis
(মলা) -
Psilorhynchus gracilis
(বালিটোরা) -
Salmostoma phulo
(ফুল চেলা) -
Raiamas guttatus
(অজানা (Burmese trout)) -
Salmostoma sardinella
(অজানা (Sardinella Razorbelly Minnow)) -
Tor putitora
(মহাশোল) -
Devario anomalus
(অজানা (Devario))
References:
description written by: Zarin Tasnim, Department of Zoology,Universityof Dhaka; Information sources: www.fishbase.in, Encyclopedia of flora and fauna of Bangladesh(volume 23).photo credit and copyright:Hossain, Mostafa A. R. ([email protected]).www.fishbase.de. more information please contact with us.
description written by: Zarin Tasnim, Department of Zoology,Universityof Dhaka; Information sources: www.fishbase.in, Encyclopedia of flora and fauna of Bangladesh(volume 23).photo credit and copyright:Hossain, Mostafa A. R. ([email protected]).www.fishbase.de. more information please contact with us.