@ivijayanand
উপকূলীয় সোনাব্যাঙ Did you see this animal?
Scientific Name : Hoplobatrachus litoralis
Family : Dicroglossidae
Order : Anura
Class : Amphibia
Phylum : Chordata
Other Name : উপকূলীয় সোনাব্যাঙ, বাংলাদেশের উপকূলীয় কোলা ব্যাঙ
Habitat : বনেজঙ্গলে পাওয়া যায়, এরা নিশাচর
Description : ম্যানগ্রোভ কোলা ব্যাঙ উপকূলীয় কোলা ব্যাঙ নামেও পরিচিত। স্ত্রীদের দৈর্ঘ্য ১৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত এবং পুরুষরা কিছুটা ছোট। এদের পিঠ সবুজ-বাদামী এবং পেট সাদা বা হলদে রঙের হয়। উপকূলীয় কোলা ব্যাঙ এর ত্বক মসৃণ এবং আর্দ্র। চোখ গুলো বড় এবং ফোলা।এদের দৃষ্টি প্রখর।
এদের পিছনের পা গুলো শক্তিশালী ও পেশীবহুল যা লাফানো এবং সাঁতার কাটার জন্য অভিযোজিত হয়। পায়ের গঠন কিছুটা জালযুক্ত তাই এরা পানি এবং কাদার মধ্য দিয়ে সহজে চলাচল করতে পারে।
প্রজাতিগুলি উচ্চ লবণাক্ততা সহনশীল। তাই তারা স্বাদু পানি এবং লোনা উভয় পানিতেই বসবাস করতে পারে।
এরা বিভিন্ন ধরনের শব্দ তৈরি করতে পারে।পুরুষদের ভারি কণ্ঠস্বর এবং স্বরথলি আছে যার মাধ্যমে এরা প্রজনন ঋতুতে স্বর প্রশস্ত করে স্ত্রী ব্যাঙ কে আকর্ষণ করে। পুরুষরা তাদের প্রজনন অঞ্চলগুলিকে অন্য পুরুষ ব্যাঙ থেকে রক্ষার জন্য আক্রমণাত্মক ও হতে পারে।
এই প্রজাতিটি সাধারণত ম্যানগ্রোভ বনে ও এর আশেপাশে থাকে। অন্যান্য উপকূলীয় আবাসস্থল যেমন মোহনা এবং লোনা পানিতেও এদের পাওয়া যায়। এগুলি কখনও কখনও পুকুর এবং স্রোতের মতো স্বাদু পানিতেও পাওয়া যায়। এদের বেশিরভাগই নিশাচর এবং পোকামাকড়, মাকড়সা এবং ছোট অমেরুদণ্ডী সহ বিভিন্ন ধরণের ছোট প্রাণী শিকার করে খায়।
এদের ত্বক থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়। শিকারী প্রাণীদের আক্রমণ বাঁচতে সাহায্য করে এতে জীবাণুরোধী বৈশিষ্ট্যও আছে যা ব্যাঙকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
বাসস্থানের ক্ষতি, পরিবেশ দূষণ ও মানুষের কার্যকলাপের কারণে এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এদের রক্ষার জন্য আমাদের সচেতন হতে হবে।
এদের পিছনের পা গুলো শক্তিশালী ও পেশীবহুল যা লাফানো এবং সাঁতার কাটার জন্য অভিযোজিত হয়। পায়ের গঠন কিছুটা জালযুক্ত তাই এরা পানি এবং কাদার মধ্য দিয়ে সহজে চলাচল করতে পারে।
প্রজাতিগুলি উচ্চ লবণাক্ততা সহনশীল। তাই তারা স্বাদু পানি এবং লোনা উভয় পানিতেই বসবাস করতে পারে।
এরা বিভিন্ন ধরনের শব্দ তৈরি করতে পারে।পুরুষদের ভারি কণ্ঠস্বর এবং স্বরথলি আছে যার মাধ্যমে এরা প্রজনন ঋতুতে স্বর প্রশস্ত করে স্ত্রী ব্যাঙ কে আকর্ষণ করে। পুরুষরা তাদের প্রজনন অঞ্চলগুলিকে অন্য পুরুষ ব্যাঙ থেকে রক্ষার জন্য আক্রমণাত্মক ও হতে পারে।
এই প্রজাতিটি সাধারণত ম্যানগ্রোভ বনে ও এর আশেপাশে থাকে। অন্যান্য উপকূলীয় আবাসস্থল যেমন মোহনা এবং লোনা পানিতেও এদের পাওয়া যায়। এগুলি কখনও কখনও পুকুর এবং স্রোতের মতো স্বাদু পানিতেও পাওয়া যায়। এদের বেশিরভাগই নিশাচর এবং পোকামাকড়, মাকড়সা এবং ছোট অমেরুদণ্ডী সহ বিভিন্ন ধরণের ছোট প্রাণী শিকার করে খায়।
এদের ত্বক থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়। শিকারী প্রাণীদের আক্রমণ বাঁচতে সাহায্য করে এতে জীবাণুরোধী বৈশিষ্ট্যও আছে যা ব্যাঙকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
বাসস্থানের ক্ষতি, পরিবেশ দূষণ ও মানুষের কার্যকলাপের কারণে এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এদের রক্ষার জন্য আমাদের সচেতন হতে হবে।
Distribution in Bangladesh
Other Species from Group
-
Microhyla berdmorei
(বড় লাউবিচি ব্যাঙ) -
Ingerana borealis
(উত্তরের ব্যাঙ) -
Hoplobatrachus tigerinus
(সোনা ব্যাঙ) -
Fejervarya syhadrensis
(দক্ষিণের ঝি ঝি ব্যাঙ) -
Limnonectes khasianus
(চ্যাপ্টা মাথা ব্যাঙ) -
Fejervarya pierrei
(পায়রির ঝি ঝি ব্যাঙ) -
Fejervarya teraiensis
(টেরায় ঝি ঝি ব্যাঙ) -
Fejervarya cancrivora
(কাঁকড়াভূক ব্যাঙ) -
Hoplobatrachus crassus
(জর্ডানের কোলা ব্যাঙ) -
Euphlyctis cyanophlyctis
(কটকটি ব্যাঙ)
References:
description written by: Md. Shalauddin, Department of Zoology, Jagannath University, Dhaka. Information sources: IUCN Red List Bangladesh-2015, Hasan 2014, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh).photo credit:ivijayanand(www.inaturalist.org/people/ivijayanand),photo copyright: iNaturalist. more information please contact with us.
description written by: Md. Shalauddin, Department of Zoology, Jagannath University, Dhaka. Information sources: IUCN Red List Bangladesh-2015, Hasan 2014, Khan 2018 (Photographic guide to the wildlife of Bangladesh).photo credit:ivijayanand(www.inaturalist.org/people/ivijayanand),photo copyright: iNaturalist. more information please contact with us.